ইউনিসেফ: দ্বন্দ্ব অঞ্চলে ১৮০ মিলিয়ন মানুষের কাছে পানীয় জল নেই

ইউনিসেফ: দ্বন্দ্ব অঞ্চলে ১৮০ মিলিয়ন মানুষের কাছে পানীয় জল নেই
নিউজফোকসবিডি 5:02 পিএম 0
ইউনিসেফ: দ্বন্দ্ব অঞ্চলে ১৮০ মিলিয়ন মানুষের কাছে পানীয় জল নেই

দ্বন্দ্ব - অঞ্চলগুলিতে পানীয় জল নেই
দ্বন্দ্ব অঞ্চলগুলিতে পানীয় জল নেই
মঙ্গলবার জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) তিরস্কার করেছে যে দ্বন্দ্ব-ক্ষতিগ্রস্থ দেশগুলির ১৮০ কোটিরও বেশি মানুষ নিরাপদ পানির অ্যাক্সেস পাচ্ছে না, উল্লেখ করে যে জল শিশুদের জন্য "একটি অধিকার নয়, অধিকার"।
"জল, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যবিধি জন্য দায়ী সঞ্জয় বিজেজেকেরাকে অনুরোধ করেন," সহিংসতা, স্থানচ্যুতি, সংঘাত এবং অস্থিতিশীলতায় জর্জরিত দেশগুলিতে শিশুদের বেঁচে থাকার সবচেয়ে মৌলিক উপায় - যেমন জল should ইউনিসেফ, প্রেসকে পাঠানো এক বিবৃতিতে।

ইউনিসেফের আবেদনে জোর দেওয়া হয়েছিল যে অস্থির পরিবেশে বাস করা বাচ্চাদের জল খাওয়ার অভাব হওয়ার চারগুণ বেশি হয়, যখন বিশ্ব জল সপ্তাহ উদযাপিত হয় occurs
নাইজেরিয়া এবং সিরিয়া
সংগঠনটি সিরিয়ার পরিস্থিতি বিশেষত জোর দিয়েছিল যেখানে years বছরের সংঘর্ষের পরে ১৫ মিলিয়ন লোককে নিরাপদ পানির প্রয়োজন, যার মধ্যে .4.৪ মিলিয়ন নাবালক এবং উল্লেখ করেছেন যে এই প্রাথমিক প্রয়োজনটি প্রায়শই যুদ্ধের অস্ত্র হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "কেবলমাত্র 2017 সালে আলেপ্পো, দামেস্ক, হাম, রাক্কা এবং দারাতে নষ্ট সরবরাহ ব্যবস্থা এবং দূষিত জলের উত্স সহ কমপক্ষে 30 টি ইচ্ছাকৃত জলের কাটা ছিল।"
নোটটিতে উত্তর-পূর্ব নাইজেরিয়ার ক্ষেত্রেও আলোকপাত করা হয়েছে, যেখানে এই অঞ্চলে সংঘাত 75৫% বা জল এবং স্যানিটেশন অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্থ বা ধ্বংস করেছে, বেসিক সেবা ব্যতীত ৩. 3. মিলিয়ন মানুষকে অপুষ্টি এবং রোগের দিকে নিয়ে যায়।
উইজেস্কেরা বলেছিলেন, "যখন শিশুদের নিরাপদ পানীয় জল নেই এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থা যখন ধ্বংসের মুখোমুখি হয়, তখন অপুষ্টি এবং কলেরার মতো প্রাণঘাতী রোগ অবশ্যম্ভাবীভাবে আসে," উইজেসেকেরা বলেছিলেন।





ইউনিসেফ এবং ডব্লুএইচও অনুযায়ী, ২০১ 2016 সালে দশে একটিরও শিশুকে টিকা দেওয়া হয়নি

6
নাইজেরিয়ার ভ্যাকসিনের চিত্রের ফলাফল বিশ্বজুড়ে টিকাদান কভারেজের হিসাব অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ইউনিসেফ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আজ প্রকাশ্যে প্রকাশ করেছে ২০১ 2016 সালে বিশ্বজুড়ে কমপক্ষে ১২.৯ মিলিয়ন শিশুকে টিকা দেওয়া হয়নি were
২০১০ সাল থেকে, সমস্ত বাধ্যতামূলক ভ্যাকসিন প্রাপ্ত শিশুদের শতকরা হার ৮ 86% (১১6.৫ মিলিয়ন শিশু) এ দাঁড়িয়েছে, গত বছরে কোনও দেশ বা অঞ্চলে কোনও উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়নি, জাতিসংঘের সংস্থা জানিয়েছে। একটি যৌথ বিবৃতি
উভয় সংস্থা জানিয়েছে, এই সংখ্যা বিশ্বব্যাপী টিকাদান কভারেজের 90% পৌঁছানোর লক্ষ্যমাত্রার নীচে, একটি লক্ষ্য যার জন্য countries৪ টি দেশে বাস করা দশ মিলিয়ন শিশুদের অতিরিক্ত টিকা দেওয়ার প্রয়োজন হবে, উভয় সংস্থা জানিয়েছে।
বিশেষত, ডাব্লুএইচও এবং ইউনিসেফ আফসোস করে যে প্রায় 13 মিলিয়ন শিশু ডিপথেরিয়া, টিটেনাস এবং পেরিটুসিস (ডিটিপি) ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ গ্রহণ করেনি, তাদের এই সম্ভাব্য প্রাণঘাতী রোগগুলির সংক্রমণের গুরুতর ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে।
তদুপরি, প্রায় 6.6 মিলিয়ন নবজাতক যারা ইতিমধ্যে ডিটিপিগুলির বিরুদ্ধে টিকা দিয়েছিলেন তারা কার্যকর টিকা দেওয়ার জন্য 2016 সালে প্রয়োজনীয় তিনটি ইনজেকশন সম্পূর্ণ করতে অক্ষম হয়েছিল।
হামের ক্ষেত্রে, 85% শিশুদের তাদের প্রথম বার্ষিকীর আগে রুটিন স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে প্রথম ডোজ দিয়ে টিকা দেওয়া হয়েছিল, এবং যারা দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছিলেন তাদেরও কমেছে 64% to
অন্যদিকে, ২০১০ সাল থেকে রুবেলার বিরুদ্ধে চিকিত্সা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে, যখন ১৫২ টি দেশে কভারেজ ছিল ৩৫%, বিগত বছর একই রাজ্যে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ 47%।
I'unisēpha: Dbandba añcalē 1